বাংলা ভাষা,সাহিত্য, ইতিহাস ও সাধারন জ্ঞান-বিসিএস প্রস্তুতি প্রশ্ন ও উত্তর পর্ব-জ্ঞানের স্বার্থে নিবেদিত
প্রশ্ন:- কোন প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান থেকে রাজা অশোক ও তাঁর কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়?
উত্তর:- শিলালিপি নামক প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান থেকে রাজা অশোক ও তাঁর কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়।
প্রশ্ন:- প্রাচীন ভারতের প্রথম ইতিহাসমূলক গ্রন্থ কোনটি ? সেটি কার রচনা ?
উত্তর:- প্রাচীন ভারতের প্রথম ইতিহাসমূলক গ্রন্থের নাম রাজতরঙ্গিনী। এটি কলহন-এর রচনা।
প্রশ্ন:- ভারতের প্রাচীনতম নাম কি ছিল ?
উত্তর:- ভারতের প্রাচীনতম নাম ছিল জম্বুদ্বীপ।
প্রশ্ন:- কোন রাজার নাম অনুসারে ভারতবর্ষ নামকরণ হয় ?
উত্তর:- পৌরাণিক যুগের সাগর বংশের সন্তান রাজা ভরতের নাম অনুসারে আমাদের দেশের নামটি এসেছে ভারত বা ভারতবর্ষ।
প্রশ্ন:- কোন পর্বতমালা ভারতের উত্তর সীমান্তে বিরাজমান ?
উত্তর:- হিমালয় পর্বতমালা ভারতের উত্তর সীমান্তে বিরাজমান।
প্রশ্ন :- কোন নদীর নাম অনুসারে ভারতবর্ষের নাম ইন্ডিয়া বা হিন্দুস্থান হয়েছে ?
উত্তর:- সিন্ধুনদীর নাম অনুসারে ভারতবর্ষের নাম ইন্ডিয়া বা হিন্দুস্থান হয়েছে।
প্রশ্ন :- ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন কারা ?
উত্তর:- আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময় এদেশে আসা গ্রিকরা ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন , মতান্তরে খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে পারস্য সম্রাট দারায়ুস ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন।
প্রশ্ন:- ভারতকে ‘নৃতত্বের জাদুঘর কে বলেছেন ?
উত্তর:- ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ ভারতকে নৃতত্বের জাদুঘর বলেছেন।
প্রশ্ন:- দক্ষিণ ভারতের অধিবাসীরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:- দক্ষিণ ভারতের অধিবাসীরা দ্রাবিড় জাতির বংশধর।
প্রশ্ন:- ভারতেরবর্ষে মোঙ্গল জাতির বংশধর কারা ?
উত্তর:- আসামি, নেপালি, ভুটিয়া, প্রভৃতি মোঙ্গল জাতির বংশধর।
প্রশ্ন:- বাঙালিরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:- বাঙালিরা নেগ্রিটো ও নর্ডিক জাতির সংমিশ্রিত বংশধর।
প্রশ্ন:- সাঁওতালরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:- সাঁওতালরা নেগ্রিটো জাতির বংশধর।
প্রশ্ন:- প্রাচীন ভারতের প্রশস্তিমূলক শিলালিপি গুলির নাম করো ?
উত্তর:- (ক) গুপ্ত সম্রাট সমুদ্র গুপ্তের এলাহাবাদ প্রশস্তি (খ) চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর আইহোল প্রশস্তি (গ) গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্তের ভিতারি শিলালিপি (ঘ) গৌতমী বলশ্রী রচিত নাসিক প্রশস্তি।
প্রশ্ন:- কে অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার করেন ?
উত্তর:- উনিশ শতকের খ্যাতনামা প্রত্নতত্ববিদ জেমস প্রিন্সেপ অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার করেন।
প্রশ্ন:- হস্তিগুম্ফা লিপি থেকে কোন ভারতীয় রাজার কথা জানা যায় ?
উত্তর:- ঽ হস্তিগুম্ফা লিপিঽ থেকে কলিঙ্গরাজ খারবেলের কথা জানা যায়।
প্রশ্ন:- বৈদিক সাহিত্যের কোন অংশকে বেদান্ত বলা হয় ?
উত্তর:- উপনিষদকে বৈদিক সাহিত্যের বেদান্ত বলা হয়।
প্রশ্ন:-. ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তের তিনটি গিরিপথের নাম লেখো
উত্তর:- তিনটি গিরিপথের নাম - খাইবার,বোলান, ও গোমাল।
প্রশ্ন:- দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম লেখো
উত্তর:- দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম গোদাবরী।
প্রশ্ন:- ভারতের কোন কোন দিক সমুদ্র দিয়ে বেষ্টিত ?
উত্তর:- দক্ষিণ-পূর্ব , দক্ষিণ-পশ্চিম , দক্ষিণ দিক সমুদ্র দিয়ে বেষ্টিত।
প্রশ্ন:- কার আমলে জুনাগড় লিপি রচিত হয় ?
উত্তর:- শক সম্রাট (মহাক্ষএপ) রুদ্রদামনের আমলে জুনাগড় লিপি রচিত হয়।
প্রশ্ন:- কোন শিলালিপি থেকে স্কন্দগুপ্তের হূণ আক্রমণকারীদের পরাজিত করার তথ্য পাওয়া যায় ?
উত্তর:- ভিতারি শিলালিপি থেকে স্কন্দগুপ্তের হূণ আক্রমণকারীদের পরাজিত করার তথ্য পাওয়া যায়।
প্রশ্ন:- এলাহাবাদ প্রশস্তি কার রচনা ?
উত্তর:- এলাহাবাদ প্রশস্তি সমুদ্র গুপ্তের সভাকবি হরিষেণের রচনা।
প্রশ্ন:- নাসিক প্রশস্তিতে কোন সাতবাহন রাজার কীর্তি বর্ণিত আছে ?
উত্তর:- নাসিক প্রশস্তিতে সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর কীর্তি বর্ণিত আছে।
প্রশ্ন:- নানাঘাট শিলালিপি থেকে কোন রাজার সম্বন্ধে জানা যায় ?
উত্তর:- নানাঘাট শিলালিপি থেকে সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণীর সম্বন্ধে জানা যায়।
প্রশ্ন:- নানাঘাট শিলালিপি কার সময়ে খোদিত হয় ?
উত্তর:- সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণীর সময়ে নানাঘাট শিলালিপি খোদিত হয়।
প্রশ্ন:- বাণভট্ট কার সভাকবি ছিলেন ?
উত্তর:- বাণভট্ট হর্ষবর্ধনের সভাকবি ছিলেন।
প্রশ্ন:- হর্ষচরিত কার রচনা ?
উত্তর:- হর্ষচরিত হর্ষবর্ধনের সভাকবি বাণভট্টের রচনা।
প্রশ্ন:- বাণভট্টের লেখা একটি জীবন চরিতের নাম লেখো ?
উত্তর:- বাণভট্টের লেখা একটি জীবন চরিতের নাম হর্ষচরিত।
প্রশ্ন:- রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি কে রচনা করেন ?
উত্তর:- রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি কলহন রচনা করেন।
প্রশ্ন:- কলহনের রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি থেকে কোন অঞ্চলের ইতিহাস জানা যায় ?
উত্তর:- কলহনের রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি থেকে কাশ্মীরের ইতিহাস জানা যায়।
প্রশ্ন:- অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি কে রচনা করেন ?
উত্তর:- অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের মন্ত্রী কৌটিল্য বা চাণক্য রচনা করেন।
প্রশ্ন:- আইহোল প্রশস্তি কে রচনা করেন ?
উত্তর:- চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলাকেশীর সভাকবি রবিকীর্তি আইহোল প্রশস্তি রচনা করেন।
প্রশ্ন:- আইহোল প্রশস্তিতে কোন রাজার কীর্তি বর্ণনা করা আছে ?
উত্তর:- আইহোল প্রশস্তিতে চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলাকেশীর কীর্তি বর্ণনা করা আছে।
প্রশ্ন:- মুদ্রারাক্ষস কার রচনা ?
উত্তর:- মুদ্রারাক্ষস গুপ্তযুগের লেখক-কবি বিশাখাদত্তের রচনা।
প্রশ্ন:- ভারতের পুরাণের সংখ্যা কয়টি ? এদের মধ্যে তিনটি পূরাণের নাম লেখো।
উত্তর:- পূরাণের সংখ্যা আঠারোটি । এদের মধ্যে তিনটি হল - বিষ্ণু পুরাণ, বায়ু পূরাণ , মৎস পূরাণ।
প্রশ্ন:- প্রাচীন ভারতীয় জাতিগোষ্ঠিকে প্রধানত কয়টি শ্রেণীতে বিভাক্ত করা যায় ?
উত্তর:- প্রাচীন ভারতীয় জাতিগোষ্ঠিকে প্রধানত চারটি শ্রেণীতে বিভাক্ত করা যায় - যথা :- (ক) আর্য জাতি (খ) দ্রাবিড় জাতি (গ) নেগ্রিটো জাতি (ঘ) মঙ্গোলীয় জাতি।
প্রশ্ন;- কারা নর্ডিক নামে পরিচিত ?
উত্তর:- আর্যরা নর্ডিক নামে পরিচিত।
প্রশ্ন:- আর্যজাতির বংশধর কারা ?
উত্তর:- কাশ্মিরী, পাঞ্জাবি প্রভৃতি আর্যজাতির বংশধর।
প্রশ্ন:- রাজপুতরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:- রাজপুতরা হূন জাতির বংশধর।
প্রশ্ন:- বুদ্ধচরিতের রচয়িতা কে ?
উত্তর:- কুষাণ যুগের বৌদ্ধ দার্শনিক অশ্বঘোষ বুদ্ধচরিত রচনা করেন।
প্রশ্ন:- গীতগোবিন্দ কাব্য কে রচনা করেন ?
উত্তর:- কবি জয়দেব গীতগোবিন্দ কাব্য রচনা করেন।
প্রশ্ন:- গৌরবাহ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?
উত্তর:- বাকপতি রাজ গৌরবাহ গ্রন্থের রচয়িতা।
প্রশ্ন:- মহাকবি কালিদাসের লেখা উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ গুলির নাম লেখো
উত্তর:- মহাকবি কালিদাসের লেখা কাব্যগ্রন্থ গুলির মধ্যে ‘অভিজ্ঞানম শকুন্তলমঽ , ‘মেঘদূতঽ ,ঽ মালবিকাঽ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
প্রশ্ন:- সিংহলের বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ গুলির মধ্যে দুটির নাম লেখো
উত্তর:- দীপবংশ ও মহাবংশ।
প্রশ্ন:- ইন্ডিকা কে রচনা করেন ?
উত্তর:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক্দূত মেগাস্থিনিস ইন্ডিকা রচনা করেন।
প্রশ্ন:- কোন বিদেশী লেখকের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি ?
উত্তর:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক্দূত মেগাস্থিনিসের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি।
প্রশ্ন:- সন্ধ্যাকর নন্দী কে ছিলেন ?
উত্তর:- রামচরিত গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন সন্ধ্যাকর নন্দী।
প্রশ্ন:- আইন-ই-আকবরি কে রচনা করেন ?
উত্তর:- আবুল ফজল আইন-ই-আকবরি রচনা করেন।
প্রশ্ন:- প্লিনি রচিত গ্রন্থটির নাম কী ?
উত্তর:- প্লিনি রচিত গ্রন্থটির নাম ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়ো । প্রথম শতাব্দিতে রচিত এই গ্রন্থ থেকে ভারতের সঙ্গে রোমান সাম্রাজ্যের বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিচয় পাওয়া যায়।
প্রশ্ন:- তহকিক-ই-হিন্দ কার লেখা ?
উত্তর:- তহকিক-ই-হিন্দ-এর লেখক আরব ঐতিহাসিক আল বেরুনী।
প্রশ্ন:- রামচরিত গ্রন্থতি কে রচনা করেন ?
উত্তর:- রামচরিত গ্রন্থতি সন্ধ্যাকর নন্দী রচনা করেন।
প্রশ্ন:- রামচরিত মানস কে রচনা করেন ?
উত্তর:- কবি তুলসীদাস ‘রামচরিত মানসঽ রচনা করেন।
প্রশ্ন:- আলবেরুনীর প্রকৃত নাম কী ? তাঁর গ্রন্থের নাম কী ?
উত্তর:- আলবেরুনীর প্রকৃত নাম আবু রিহান । তাঁর গ্রন্থের নাম তহকিক-ই-হিন্দ।
প্রশ্ন:- প্রাচীন কালের দুই জন রোমান লেখকের নাম লেখো
উত্তর:- প্রাচীন কালের দুই জন রোমান লেখকের নাম প্লুটার্ক ও প্লিনি।
প্রশ্ন:- ভারতে তোতাপাখি নামে কে পরিচিত ?
উত্তর:- সুলতানি যুগের বিখ্যাত কবি ও সঙ্গীতজ্ঞ এবং শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক আমির খসরু ভারতে তোতাপাখি নামে পরিচিত।
প্রশ্ন:- বাংলা ভাষায় প্রথম রামায়ন কে রচনা করেন ?
উত্তর:- কবি কৃত্তিবাস বাংলা ভাষায় প্রথম রামায়ন রচনা করেন।
প্রশ্ন:- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কে রচন করেন ?
উত্তর:- কবি চন্ডীদাস শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য রচন করেন।
প্রশ্ন:- শফরনামা কাব্য কে রচনা করেন ?
উত্তর:- পন্ডিত ইব্রাহিম কায়ুম ফারুকি শফরনামা কাব্য রচনা করেন।
প্রশ্ন:- মনসামঙ্গল কাব্য কে রচনা করেন ?
উত্তর:- কবি বিজয়গুপ্ত মনসামঙ্গল কাব্য রচনা করেন।
প্রশ্ন:- মনসামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা কবি বিজয়গুপ্ত কার আমলের কবি ?
উত্তর:- মনসামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা কবি বিজয়গুপ্ত শাহি বংশের সুলতান জালালউদ্দিন ফতে শাহের আমলের কবি।
প্রশ্ন:- সুলতানি যুগের উল্লেখযোগ্য স্থাপত্যশিল্পের একটি উদাহরণ দাও ?
উত্তর:- কুতুবমিনার একটি সুলতানি যুগের উল্লেখযোগ্য স্থাপত্যশিল্প।
প্রশ্ন:- আদিনা মসজিদ কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর:- আদিনা মসজিদ পশিমবাংলার পান্ডুয়ায় অবস্থিত।
প্রশ্ন:- হুসেন শাহের দুজন হিন্দু রাজকর্মচারীর নাম করো ?
উত্তর:- রূপ গোস্বামী ও সনাতন গোস্বামী ছিলেন হুসেন শাহের দুজন হিন্দু রাজকর্মচারী।
প্রশ্ন:- হুসেন শাহি আমলের দুজন কবি ও সাহিত্যিকের নাম করো ?
উত্তর:- কবিকঙ্কণ ও শ্রীকর নন্দী হলেন হুসেন শাহি আমলের দুজন কবি ও সাহিত্যিক।
প্রশ্ন:- কবিকঙ্কণ কে ছিলেন ?
উত্তর:- কবিকঙ্কণ সুলতান নসরৎশাহের আমলের একজন বিখ্যাত কবি।
প্রশ্ন:- সুলতান নসরৎ শাহের আমলের দুটি স্থাপত্যশিল্পের উল্লেখ কারো ?
উত্তর:- বড়ো সোনা মসজিদ এবং কদম রসুল সুলতান নসরৎ শাহের আমলের দুটি উল্লেখযোগ্য স্থাপত্যশিল্প।
প্রশ্ন:- বাংলার কোন সুলতানের আমলে শ্রীচৈতন্যের আবির্ভাব হয় ?
উত্তর:- সুলতান হুসেন শাহের আমলে শ্রীচৈতন্যের আবির্ভাব হয়।
প্রশ্ন:- মহাভারতের বঙ্গানুবাদ প্রথম কে করেন ?
উত্তর:- সুলতানি আমলের কবি পরমেশ্বর মহাভারতের বঙ্গানুবাদ প্রথম করেন।
প্রশ্ন:- শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্যের রচয়িতা কে ছিলেন ?
উত্তর:- শ্রীকৃষ্ণবিজয় কাব্যের রচয়িতা ছিলেন মালাধর বসু।
প্রশ্ন:- চৈতন্যচরিতামৃত কার লেখা ?
উত্তর:- চৈতন্যচরিতামৃত কৃষ্ণদাস কবিরাজের লেখা।
প্রশ্ন:- চৈতন্য ভাগবত কার লেখা ?
উত্তর:- চৈতন্যভাগবত বৃন্দাবন দাসের লেখা।
প্রশ্ন:- নানকের ধর্মমতের মূল কথা কী ?
উত্তর:- নানকের ধর্মমতের মূল কথা হল এক-ঈশ্বর , গুরু , এবং নামজপ।
প্রশ্ন:- শিখদের দশম গুরু কে ছিলেন ?
উত্তর:- গুরু গোবিন্দ সিংহ ছিলেন শিখদের দশম গুরু।
প্রশ্ন:- মধ্যযুগে দুজন ভক্তিবাদী ধর্মীয় নেতার নাম কী ?
উত্তর:- মধ্যযুগে দুজন ভক্তিবাদী ধর্মীয় নেতার নাম হল শ্রীচৈতন্য ও কবির।
প্রশ্ন:- রামানন্দ কে ছিলেন ?
উত্তর:- রামানন্দ সুলতানি যুগের ভক্তিবাদী সাধক রামানুজাচার্যের শিষ্য ছিলেন।
প্রশ্ন:- নামদেব কে ছিলেন ?
উত্তর:- মারাঠি সাধু নামদেব ছিলেন মধ্য যুগের ভক্তি আন্দোলনের অন্যতম প্রধান প্রবক্তা।
প্রশ্ন:- নামদেব কোন অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন ?
উত্তর:- নামদেব মহারাষ্ট্রের অধিবাসী ছিলেন।
প্রশ্ন:- বৈষ্ণব ধর্মাচার্যদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কাকে বলা হয় ?
উত্তর:- শ্রীচৈতন্যদেব কে বৈষ্ণব ধর্মাচার্যদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বলা হয়।
প্রশ্ন:- শ্রীচৈতন্যদেব প্রচারিত ধর্ম কী নামে পরিচিত ?
উত্তর:- শ্রীচৈতন্যদেব প্রচারিত ধর্ম গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্ম নামে পরিচিত।
প্রশ্ন:- শাহনামা কাব্যের রচয়িতা কে ?
উত্তর:- শাহনামা কাব্যের রচয়িতা হলেন কবি ফিরদৌসি।
প্রশ্ন:- কবি ফিরদৌসি কার সভা অলংকৃত করে ছিলেন ?
উত্তর:- কবি ফিরদৌসি গজনির সুলতান মামুদের সভা অলংকৃত করে ছিলেন।
প্রশ্ন:- খাজাইন-উল-ফুতুহ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?
উত্তর:- আমির খসরু খাজাইন-উল-ফুতুহ গ্রন্থের রচয়িতা।
প্রশ্ন:- ভক্তিবাদের মূল কথা কি ?
উত্তর:- আত্মার সঙ্গে পরমাত্মার অতীন্দ্রিয় মিলন হল ভক্তিবাদের মূল কথা।
প্রশ্ন:- শিখ ধর্মের প্রবর্তক কে ?
উত্তর:- শিখ ধর্মের প্রবর্তক হলেন গুরু নানক।
প্রশ্ন:- শিখদের প্রথম গুরু কে ?
উত্তর:- শিখদের প্রথম গুরু হলেন গুরু নানক।
প্রশ্ন:- গুরু নানক কোথায় জন্মগ্রহন করেন ?
উত্তর:- গুরু নানক লাহোরের কাছে তালবন্দী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন ।
প্রশ্ন:- গ্রন্থসাহেব কী ?
উত্তর:- শিখ ধর্ম গুরু নানকের উপদেশবাণীর সংকলন কে গ্রন্থসাহেব বলে।
প্রশ্ন:- গুরু গ্রন্থ সাহিব কোন ভাষায় লেখা ?
উত্তর:- গুরু গ্রন্থ সাহিব গুরুমুখী ভাষায় লেখা।
প্রশ্ন:- ইবন বতুতা কোন সুলতানের রাজত্বকালে ভারতে আসেন ?
উত্তর:- সুলতান মহম্মদ-বিন-তুঘলকের রাজত্বকালে ইবন বতুতা ভারতে আসেন।
প্রশ্ন:- রেহালা কে রচনা করেন ?
উত্তর:- সুলতানি আমলে ভারতে আগত বিদেশী পর্যটক ইবন বতুতা রেহালা রচনা করেন।
প্রশ্ন:- ইবন বতুতা কোথাকার অধিবাসী ছিলেন ?
উত্তর:- ইবন বতুতা আফ্রিকার মরক্কোর অধিবাসী ছিলেন।
প্রশ্ন:- তহকিক-ই-হিন্দ কার রচনা ?
উত্তর:- গজনির সুলতান মামুদের সভাসদ ও বিখ্যাত পন্ডিত অল-বিরুনি তহকিক-ই-হিন্দ রচনা করেন।
প্রশ্ন:- দোঁহা কী ?
উত্তর:- সুলতানি আমলের ভক্তিবাদী নেতা কবিরের উপদেশ সম্বলিত ছোট ছোট কবিতা কে দোঁহা বলে। এটি হিন্দি ভাষায় লেখা।
প্রশ্ন:- মধ্যযুগের ভারতের দু-জন সুফিবাদী নেতার নাম কী ?
উত্তর:- মধ্যযুগের ভারতের দু-জন সুফিবাদী নেতার নাম হল খাজা মইনউদ্দিন চিস্তি এবং নিজামউদ্দিন আউলিয়া।
প্রশ্ন:- রামচরিতমানস কার লেখা ?
উত্তর:- রামচরিতমানস মুঘল যুগের একজন বিশিষ্ট হিন্দি কবি তুলসীদাস-এর লেখা।
প্রশ্ন:- দাদু কে ছিলেন ?
উত্তর:- দাদু মধ্য যুগের সুলতানি আমলে ভারতের একজন মুসলমান ভক্তিবাদী নেতা ছিলেন।
প্রশ্ন:- সুরদাস কে ছিলেন ?
উত্তর:- সুরদাস ছিলেন মোঘল সম্রাট আকবরের রাজসভার একজন বিখ্যাত কবি।
প্রশ্ন:- লালকেল্লা ও তাজমহল কার আমলে নির্মিত হয় ?
উত্তর:- মোগল সম্রাট শাজাহানের আমলে লালকেল্লা ও তাজমহল নির্মিত হয়।
প্রশ্ন:- সুলেহকুল শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর:- সুলেহকুল শব্দের অর্থ হল পরধর্ম সহিষ্ণুতা।
প্রশ্ন:- টোডরমল কে ছিলেন ?
উত্তর:- টোডরমল ছিলেন মোঘল সম্রাট আকবরের রাজস্ব সংক্রান্ত বিষয়ের প্রধান পরামর্শদাতা।
প্রশ্ন:- জাহাঙ্গীরের আত্মজীবনীর নাম কী ?
উত্তর:- জাহাঙ্গীরের আত্মজীবনীর নাম হল তুজুক-ই-জাহাঙ্গীরি।
প্রশ্ন:- কোন মোগল সম্রাট চিত্রশিল্পের অনুরাগী ছিলেন ?
উত্তর:- মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীর চিত্রশিল্পের অনুরাগী ছিলেন।
প্রশ্ন:- ঽ ইতমাদ-উদ্-দৌল্লা ঽ সৌধ কে তৈরি করেছিলেন ?
উত্তর:- সম্রাট জাহাঙ্গীর ঽ ইতমাদ-উদ্-দৌল্লা ঽ সৌধ তৈরি করেছিলেন।
প্রশ্ন:- বাবরের আত্মচরিতের নাম কী ?
উত্তর:- বাবরের আত্মচরিতের নাম বাবরনামা।
প্রশ্ন:- হুমায়ুননামা কার রচনা ?
উত্তর:- বাবরের কন্যা গুলবদন বেগম হুমায়ুননামা রচনা করেন।
প্রশ্ন:- আইন-ই-আকবরি কে রচনা করেন ?
উত্তর:- আকবরের রাজকবি আবুল ফজল আইন-ই-আকবরি রচনা করেন।
প্রশ্ন:- মুন্তকাব-উল-তোয়ারিখ গ্রন্থের রচয়িতার নাম কী ?
উত্তর:- মুন্তকাব-উল-তোয়ারিখ গ্রন্থের রচয়িতার নাম বদাউনি।
প্রশ্ন:- দীন-ই-ইলাহি কী ?
উত্তর:- দীন-ই-ইলাহি হল সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত বিভিন্ন ধর্মের সার কথার সমন্বয়ে গঠিত এক ধর্ম মত।
প্রশ্ন:- ইবাদৎখানা কী ?
উত্তর:- সম্রাট আকবরের প্রতিষ্ঠিত ধর্ম-সাভাগৃহের নাম হল ইবাদৎখানা।
প্রশ্ন:- কোন হিন্দু দীন-ই-ইলাহি গ্রহন করেছিলেন ?
উত্তর:- সম্রাট আকবরের হিন্দু মন্ত্রী বীরবল দীন-ই-ইলাহি গ্রহন করেছিলেন।
প্রশ্ন:- মিঞা তানসেন কে ছিলেন ?
উত্তর:- মিঞা তানসেন ছিলেন মোঘল সম্রাট আকবরের রাজসভার একজন বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ।
প্রশ্ন:- বুলন্দ দরওয়াজা কার আমলে নির্মিত হয়েছিল ?
উত্তর:- মোগল সম্রাট আকবরের আমলে বুলন্দ দরওয়াজা নির্মিত হয়েছিল।
প্রশ্ন:- সৎনামী বিদ্রোহ কার আমলে কোথায় সংগঠিত হয় ?
উত্তর:- সম্রাট ঔরঙ্গজেবের আমলে পাঞ্জাবের আলোয়ার ও পাতিয়ালা অঞ্চলে সৎনামী বিদ্রোহ সংগঠিত হয়।
প্রশ্ন:- আকবরের আমলের দু-জন দু-জন ঐতিহাসিকের নাম কী ?
উত্তর:- আকবরের আমলের দু-জন দু-জন ঐতিহাসিকের নাম আবুল ফজল ও বাদাউনি।
প্রশ্ন:- মোগল যুগের দু-জন মারাঠি সাহিত্যসেবীর নাম কী ?
উত্তর:- মোগল যুগের দু-জন মারাঠি সাহিত্যসেবীর নাম হল রামদাস এবং তুকারাম।
প্রশ্ন:- বৈজু বাওরা কে ছিলেন ?
উত্তর:- বৈজু বাওরা মোগল সম্রাট আকবরের দরবারের অন্যতম গায়ক ছিলেন।
প্রশ্ন:- মোগল যুগের পাহাড়ি শিল্পরীতি কোন অঞ্চলে সমধিক প্রসিদ্ধ ছিল ?
উত্তর:- মোগল যুগের পাহাড়ি শিল্পরীতি কাংড়া অঞ্চলে সমধিক প্রসিদ্ধ ছিল।
প্রশ্ন:- মেহেরগড় সভ্যতার একজন আবিষ্কারকের নাম লেখো ?
উত্তর:- বিখ্যাত ফরাসি প্রত্নতত্ত্ববিদ জেন ফ্রাঁসোয়া জারেজ মেহেরগড় সভ্যতা আবিষ্কার করেন।
প্রশ্ন:- মেহেরগড় সভ্যতা কবে আবিষ্কৃত হয় ?
উত্তর:- মেহেরগড় সভ্যতা ১৯৭৪ সালে আবিষ্কৃত হয়।
প্রশ্ন:- মেহেরগড় সভ্যতা কোথায় অবস্থিত ?
উত্তর:- বর্তমান পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে ও বেলুচিস্তানের মধ্যবর্তী স্থানে – অর্থাৎ বোলান গিরিপথেরকাছে ও কোয়েটা শহর থেকে ১৫০কি.মি. দূরে মেহেরগড় সভ্যতা অবস্থিত ছিল।
প্রশ্ন:- মেহেরগড় সভ্যতাটি ভারতের কোন প্রাক ঐতিহাসিক যুগের সভ্যতার নিদর্শন ?
উত্তর:- মেহেরগড় সভ্যতা ভারতের নতুন প্রস্তর যুগের সমসাময়িক যুগের সভ্যতার নিদর্শন।
উত্তর:- মেহেরগড় সভ্যতা ভারতের নতুন প্রস্তর যুগের সমসাময়িক যুগের সভ্যতার নিদর্শন।
প্রশ্ন:- ভারতীয় সভ্যতা কত প্রাচীন ?
উত্তর:- ভারতীয় সভ্যতা প্রায় ৮৫০০ বছরের প্রাচীন।
প্রশ্ন:- ভারতের কোন কোন স্থানে প্রাচীন প্রস্তরযুগের নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে ?
উত্তর:- ভারতের পশ্চিম পাঞ্জাব ও দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু অঞ্চলে প্রাচীন প্রস্তরযুগের নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
প্রশ্ন:- ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতার নাম কী ?
উত্তর:- ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতার নাম মেহেরগড় সভ্যতা।
প্রশ্ন:- মেহেরগড় সভ্যতা কোন যুগের সভ্যতা ?
উত্তর:- মেহেরগড় সভ্যতা নতুন প্রস্তর যুগের সভ্যতা।
প্রশ্ন:- হরপ্পা সভ্যতা ভারতের কোন প্রাক ঐতিহাসিক যুগের সভ্যতার নিদর্শন ?
উত্তর:- হরপ্পা সভ্যতা ভারতের তাম্রপ্রস্তর যুগেরসমসাময়িক যুগের সভ্যতার নিদর্শন।
---------------------------------------------------------------------------------------------------------
ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থের নাম :
সাত সাগরের মাঝি।
অনল প্রবাহ রচনা করেন :
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘শেষের কবিতা :
একটি উপন্যাস।
বত্রিশ সিংহাসন এর রচয়িতা :
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
বাংলা গীতি কবিতায় ভোরের পাখি বলা হয় :
বিহারীলাল চক্রবর্তীকে
বাংলা সাহিত্যে সনেটে প্রবর্তক :
মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
মুসলমান নারী জাগরণের অগ্রদূত :
বেগম রোকেয়া।
জাহান্নাম হতে বিদায় উপন্যাসটি হলো :
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীন লেখক :
দৌলত কাজী
কবর নাটকটির লেখক :
মুনীর চৌধুরী
বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন :
মনো এল দ্য আসসুম্প সাও।
কুলা শব্দটি :
দেশি শব্দ।
তৎসব উপসর্গ :
২০টি।
যে স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ নেই :
অ।
বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা :
৩২টি।
বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রা বর্ণের সংখ্যা :
৮টি।
স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে :
কার।
ব্যঞ্জবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে :
ফলা।
দমন করা যায় না যাকে :
অদম্য।
আ, সু, বি, নি এই চারটি উপসর্গ পাওয়া যায় :
বাংলা ও তৎসম উপসর্গে।
ছাত্ররা বল খেলে :
কর্মে শূণ্য।
অর্থানুসারে বাংলা শব্দ :
৩ প্রকার।
বিষাদসিন্ধু যে সমাস :
কর্মধারায় সমাস।
সাধু ভাষা :
গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দ বহুল।
থেকে ম পর্যন- ২৫টি ধ্বনিকে বলা হয় :
স্পর্শ ধ্বনি।
লবণ এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ হবে :
লো + অন।
যজ্ঞ এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ :
যজ + ন।
ভূতের ব্যাগার বাগধারাটির অর্থ :
অপচয়।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি এককথায় হবে :
অনূঢ়া।
লাঠালাঠি :
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস।
ইস্কাপন, টেক্কা, রুইতন, হরতন ইত্যাদি :
ওলন্দাজ শব্দ।
চ, ছ, জ, ঝ হলো :
তালব্য বর্ণ।
সমাস ভাষাকে :
সংক্ষেপ করে।
উপরোধ শব্দের অর্থ :
অনুরোধ।
পদ বলতে বোঝায় :
বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতু।
সন্ধি ব্যাকরণের যে অংশের আলোচ্য বিষয় :
ধ্বনিতত্ত্ব।
পেরেশান শব্দটি :
ফারসি
চাঁদ শব্দটি :
তদ্ভব শব্দ।
ক্রিয়া পদের মূল অংশকে বলা হয় :
ধাতু
বাংলা ভাষায় খাঁটি উপসর্গ আছে :
২১টি।
নবান্ন শব্দটি যে প্রক্রিয়ায় গঠিত :
সন্ধি
বামেতর শব্দটির অর্থ :
ডান
---------------------------------------------------------------------------------------------------------
ফররুখ আহমদের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থের নাম :
সাত সাগরের মাঝি।
অনল প্রবাহ রচনা করেন :
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘শেষের কবিতা :
একটি উপন্যাস।
বত্রিশ সিংহাসন এর রচয়িতা :
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
বাংলা গীতি কবিতায় ভোরের পাখি বলা হয় :
বিহারীলাল চক্রবর্তীকে
বাংলা সাহিত্যে সনেটে প্রবর্তক :
মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
মুসলমান নারী জাগরণের অগ্রদূত :
বেগম রোকেয়া।
জাহান্নাম হতে বিদায় উপন্যাসটি হলো :
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীন লেখক :
দৌলত কাজী
কবর নাটকটির লেখক :
মুনীর চৌধুরী
বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন :
মনো এল দ্য আসসুম্প সাও।
কুলা শব্দটি :
দেশি শব্দ।
তৎসব উপসর্গ :
২০টি।
যে স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ নেই :
অ।
বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রার বর্ণের সংখ্যা :
৩২টি।
বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রা বর্ণের সংখ্যা :
৮টি।
স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে :
কার।
ব্যঞ্জবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে :
ফলা।
দমন করা যায় না যাকে :
অদম্য।
আ, সু, বি, নি এই চারটি উপসর্গ পাওয়া যায় :
বাংলা ও তৎসম উপসর্গে।
ছাত্ররা বল খেলে :
কর্মে শূণ্য।
অর্থানুসারে বাংলা শব্দ :
৩ প্রকার।
বিষাদসিন্ধু যে সমাস :
কর্মধারায় সমাস।
সাধু ভাষা :
গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দ বহুল।
থেকে ম পর্যন- ২৫টি ধ্বনিকে বলা হয় :
স্পর্শ ধ্বনি।
লবণ এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ হবে :
লো + অন।
যজ্ঞ এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ :
যজ + ন।
ভূতের ব্যাগার বাগধারাটির অর্থ :
অপচয়।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি এককথায় হবে :
অনূঢ়া।
লাঠালাঠি :
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস।
ইস্কাপন, টেক্কা, রুইতন, হরতন ইত্যাদি :
ওলন্দাজ শব্দ।
চ, ছ, জ, ঝ হলো :
তালব্য বর্ণ।
সমাস ভাষাকে :
সংক্ষেপ করে।
উপরোধ শব্দের অর্থ :
অনুরোধ।
পদ বলতে বোঝায় :
বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতু।
সন্ধি ব্যাকরণের যে অংশের আলোচ্য বিষয় :
ধ্বনিতত্ত্ব।
পেরেশান শব্দটি :
ফারসি
চাঁদ শব্দটি :
তদ্ভব শব্দ।
ক্রিয়া পদের মূল অংশকে বলা হয় :
ধাতু
বাংলা ভাষায় খাঁটি উপসর্গ আছে :
২১টি।
নবান্ন শব্দটি যে প্রক্রিয়ায় গঠিত :
সন্ধি
বামেতর শব্দটির অর্থ :
ডান
প্রশ্ন: প্রাচীনতম সভ্যতাগুলো কি কি?
উঃ সিন্ধু সভ্যতা, মিসরীয় সভ্যতা, সুমেরীয় সভ্যতা, পারস্য সভ্যতা, ব্যাবিলনীয় সভ্যতা,রোমান সভ্যতা, ইজিয়ান সভ্যতা।
প্রশ্ন: বিশ্ব সভ্যতার কবে যাত্রা শুরু হয়?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ থেকে।
প্রশ্ন: পৃথিবীর প্রথম সভ্যতা বলা হয় কোন সভ্যতা কে?
উঃ মিশরীয় সভ্যতাকে।
প্রশ্ন: হোমো স্যাপিয়েন্স বা আধুনিক মানুষের উদ্ভব হয় কোন যুগে?
উঃ সেনোজোয়িক যুগে।
প্রশ্ন: আকৃতি ও প্রকৃতিগত দিক দিয়ে মানব জাতিকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উঃ চার ভাগে, (অষ্ট্রেলয়েড, মঙ্গলয়েড, নিগ্রোয়েড ও ককেশীয়)
প্রশ্ন: পাথর যুগ কয় ভাগে বিভক্ত ও কি কি?
উঃ দুই ভাগে, যথা- পুরোপলীয় যুগ, নবোপলীয় যুগ।
প্রশ্ন: প্রচীন মিশরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল?
উঃ নীলনদ।
প্রশ্ন: মিশরে কোন সভ্যতার সূচনা ঘঠে?
উঃ নগর সভ্যতা।
প্রশ্ন: প্রথম পর্যায়ে মিশরীয় লিপি কি ছিল?
উঃ চিত্র ভিত্তিক।
প্রশ্ন: ফারাও খুফুর পিরামিডের উচ্চতা কত?
উঃ প্রায় চার’শ ফুট।
প্রশ্ন: প্রাচীন মিশরীয়দের মতে পাপ-পুণ্যের বিচার কে করবে?
উঃ ওসিরিস।
প্রশ্ন: হায়ারোগ্লিফিক কি?
উঃ মিশরীয় লিপি।
প্রশ্ন: মেসোপটেমীর সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উঃ টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরাঞ্চলে।
প্রশ্ন: সুমেরীয়, ব্যাবিলনীয়, আশেরীয়, ও ক্যালডীয় সভ্যতা কোন সভ্যাতার অন্তভুক্ত?
উঃ মেসোপটেমীয় সভ্যতা।
প্রশ্ন: মেসোপটিমীয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতাটি গড়ে তুলেছিল কারা?
উঃ সুমেরীয়গণ।
প্রশ্ন: পাটিগণিতের গুন পদ্ধতি কারা আবিষ্কার করে?
উঃ মেসোপটেমীয়রা।
প্রশ্ন: সুমেরীয় সভ্যতার ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের উপাধি কি ছিল?
উঃ পাতেজী।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয় সভ্যতার স্থপতি কে ছিলেন?
উঃ হাম্মুরাবি।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয় সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উঃ মেসোপটেমিয়ায়।
প্রশ্ন: নতুন ব্যবিলনীয় সভ্যতা কে গড়ে তুলেছিলেন?
উঃ নেবুচাদ নেজার।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয় শূন্যেদান কে তৈরী করেন?
উঃ নেবুচাদ নেজার।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীদের প্রধান দেবতার নাম কি?
উঃ মারডক।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয়দের লিখন পদ্ধতির নাম কি?
উঃ কিউনিফর্ম।
প্রশ্ন: হাম্মুরাবি কোন সভ্যতার আইনবিদ ছিলেন?
উঃ ব্যবলনীয় সভ্যতার।
প্রশ্ন: আশেরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল?
উঃ টাইগ্রিস।
প্রশ্ন: কারা প্রথম বৃত্তকে ৩৬০ ডিগ্রীতে ভাগ করে?
উঃ আশেরীয়গণ।
প্রশ্ন: কারা প্রথম অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ ভাগ করেছিলেন?
উঃ আশেরীয়গণ।
প্রশ্ন: কারা সর্বপ্রথম লোহার অস্ত্র তৈরী করে যুদ্ধে ব্যবহার করে?
উঃ আশেরীয়গণ।
প্রশ্ন: আশেরীয়দের সূর্য দেবতার নাম কি?
উঃ শামস।
প্রশ্ন: কত খিষ্ট্রপূর্বে আশেরীয়দের সভ্যতা ধ্বংশ হয়?
উঃ ৬১২ খ্রিষ্টপূর্বে।
প্রশ্ন: কিভাবে আশেরীয় সভ্যতা ধ্বংশ হয়?
উঃ প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর আক্রমনের মুখে।
প্রশ্ন: ক্যালডীয় সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন কে?
উঃ সম্রাট নেবুচাদ নেজার।
প্রশ্ন: ক্যালডীয় প্রধান দেবতার নাম কি?
উঃ জুপিটার।
প্রশ্ন: কোন সভ্যতার লোকেরা আকাশের গ্রহকে দেবতা মনে করত?
উঃ ক্যালডীয়রা।
প্রশ্ন: কারা প্রথমে সপ্তাহকে সাত দিনে বিভক্ত করেন?
উঃ ক্যালডীয়রা।
প্রশ্ন: কারা প্রথম বছরের দৈর্ঘ্য বের করেন?
উঃ ক্যালডীয়রা।
প্রশ্ন: ক্যালডীয়রা জ্যোতিবিজ্ঞানীগণ কয়টি নক্ষত্র পুঞ্জের সন্ধান পান?
উঃ ১২ টি।
প্রশ্ন: ক্যালডীয় সভ্যতার পতন ঘটেছিল কিভাবে?
উঃ পারস্য আক্রমনের ফলে।
প্রশ্ন: লৌহার ব্যবহার কারা শুরু করে?
উঃ হিট্রইটরা।
প্রশ্ন: এশিয়ার মাইনরে লৌহযুগের সূত্রপাত ঘঠে কবে?
উঃ খিষ্ট্রপূর্বে ১২০০ অব্দে।
প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন কত খিষ্ট্রাব্দে আবিষ্কৃত হয়?
উঃ ১৯২১ খিষ্ট্রাব্দে।
প্রশ্ন: মোহেনজোদারো ও হরপ্পা শহর দুটি কবে আবিষ্কৃত হয়?
উঃ ১৯২১-২২ সালে।
প্রশ্ন: কারা সিন্ধু সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন?
উঃ দ্রাবিড়বা।
প্রশ্ন: মোহেনজোদারো ও হরপ্পা কোন সভ্যতায় অবস্থিত?
উঃ সিন্ধু সভ্যতায়।
প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতা কখন পতন ঘটে?
উঃ ১৭৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে।
প্রশ্ন: প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে সিন্ধু সভ্যতা পতনের কারণ কি?
উঃ প্রলয়ঙ্করী বন্যা।
প্রশ্ন: সিন্ধুদের তীরে প্রথম মাটি খুঁড়ে প্রথম কোন শহরটি খোঁজ পাওয়া যায়?
উঃ হরপ্পা নগরী।
প্রশ্ন: ভারতীয় সভ্যতাটি সিন্ধু সভ্যতা নামে পরিচিত কেন?
উঃ সিন্ধু নদের তীরে গড়ে উঠেছে বলে।
প্রশ্ন: মূল সিন্ধু নদের তীরে কত এলাকা জুড়ে মহেঞ্জোদারো নগরী গড়ে উঠেছিল?
উঃ এক মাইল।
প্রশ্ন: মহেনজোদারো পাকিস্তানের কোন জেলায় অবস্থিত?
উঃ লারকানা জেলায়।
প্রশ্ন: প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের শ্রেষ্ঠতম পরিচয় কি?
উঃ নাবিক ও জাহাজ নির্মাতা হিসেবে।
প্রশ্ন: সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের সবচেয়ে বড় অবদান কি?
উঃ বর্ণমালার উদ্ভাবন।
প্রশ্ন: কারা ফিনিশীয়দের উদ্ভাবিত বর্ণমালার সাথে স্বরবর্ণ যোগ করে বর্ণমালাকে সম্পূর্ণ করেন?
উঃ গ্রীকরা।
প্রশ্ন: ইউরোপীরা কাদের কাছ থেকে কলম, কালি ও কাগজের ব্যবহার শিখে?
উঃ ফিনিশীয়।
প্রশ্ন: কত খ্রিষ্টপূর্বে পারস্য সম্রাজ্য গড়ে উঠে?
উঃ ৬০০ খ্রিষ্ট্রপূর্ব।
প্রশ্ন: গ্রীক বীর আলেকজান্ডার কবে পারস্য সম্রাজ্য অধিকার করেন?
উঃ ৩৩০ খ্রিষ্টপূর্বে।
প্রশ্ন: পারস্য সাম্রাজ্যের অপর নাম কি?
উঃ একমেনিড সাম্রাজ্য।
প্রশ্ন: কে পারসীয় দিনপুঞ্জী তৈরী করেন?
উঃ দারিয়ুস।
প্রশ্ন: পারস্য স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন কোনটি?
উঃ কাইরাসের সমাধি।
প্রশ্ন: পারস্য ইতিহাসের সবচেয়ে সফল শাসক কে?
উঃ দানিয়ুব।
প্রশ্ন: পারসীয়রা লিপি লিখনে কয়টি কিউনিফর্ম চিহ্ন ব্যবহার করত?
উঃ ৩৯ টি।
প্রশ্ন: পারস্য সভ্যতার লিখন পদ্ধতিতে কয়টি ভাষার প্রচলন ছিল?
উঃ ২ টি।
প্রশ্ন: কারা ১২ মাসে ১ বছর ও ৩০ দিনে ১ মাস গণনার রীতি প্রবর্তন করেন?
উঃ পারসীয়রা।
প্রশ্ন: হিব্রুদের আদি বাস কোথায় ছিল?
উঃ আরব মরুভূমিতে।
প্রশ্ন: ঈশ্বরের আরাধনার কথা প্রথম প্রচার করেন কারা?
উঃ হিব্রুরা।
প্রশ্ন: হিব্রু বিশ্বাস কোন ধর্মের ভিত্তি তৈরী করেছিল?
উঃ খিষ্ট্রান ধর্মের।
প্রশ্ন: বর্তমান ইসরাইলের অধিবাসীরা কাদের বংশধর ছিলেন?
উঃ হিব্রুদের।
প্রশ্ন: হিব্রু প্রথম ধর্মীয় নেতা কে ছিলেন? ?
উঃ সোমটিক।
প্রশ্ন: চীনের নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল কখন?
উঃ প্রায় চার হাজার বছর আগে।
প্রশ্ন: চৈনিক সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উঃ হোয়াংহো, ইয়াংসিকিয়াং ও দক্ষিন চিনে।
প্রশ্ন: চৌ রাজাদের আধিপত্য চীনে কত বছর টিকেছিল?
উঃ ৮৭৩ বছর।
প্রশ্ন: চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী দাশর্নিক কে ছিলেন?
উঃ কনফুসিয়াস।
প্রশ্ন: চীনে শাং যুগ কবে শুরু হয়ে ছিল?
উঃ ১১২২ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রশ্ন: কোন নদীর তীরে শাং রাজারা সভ্যতা গড়ে তুলে?
উঃ হোয়াংহো।
প্রশ্ন: শাঙ যুগে কিসের জিনিস ব্যবহ্রত হত?
উঃ ব্রোঞ্জের।
প্রশ্ন: চীনা জনগোষ্ঠী মূলত কোন গোষ্ঠীর বংশোভূত?
উঃ মঙ্গোলীয়।
প্রশ্ন: ইজিয়ান সভ্যতা উঠেকোন অঞ্চলকে নিয়ে?
উঃ ইজিয়ন সাগরের তীরবর্তী পূর্ব বলকান অঞ্চল।
প্রশ্ন: ইজিয়ান সভ্যতার বিকাশ হয় কোন সময়কালে?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ অব্দে।
প্রশ্ন: ইজিয়ান সভ্যতার তথ্য কোথা থেকে পাওয়া যায়?
উঃ গ্রীক কবি হোমারের ইলিয়ড ও ওডেসী কাব্যে।
প্রশ্ন: ট্রয়, মাইসেনীয়, টিরিনস অঞ্চলের নগরীর ধ্বংসাবশেষ কে আবিস্কার করেন?
উঃ জার্মান পূরাতাত্ত্বিক হাইনরিখ শ্লিম্যান।
প্রশ্ন: ইউরোপের কোন অঞ্চলের মানুয়েরা প্রথম ধাতুর যুগে প্রবেশ করে?
উঃ পূর্ব বলকান অঞ্চলের মানুষ।
প্রশ্ন: কত খিষ্ট্রাব্দে ইজিয়ান সভ্যতার পতন ঘঠে?
উঃ ১২০০ খিষ্টপূর্বাব্দে।
প্রশ্ন: গ্রীক ও অগ্রীক সংস্কৃতির মিশ্রণে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াকে কেন্দ্র করে যে নতুন সংস্কৃতির জন্ম হয় তার নাম কি?
উঃ হেলেনিষ্টিক সংস্কৃতি।
প্রশ্ন: গ্রীকের ইতিহাসে ১১০০ থেকে ৭৫০ খিষ্ট্রপূর্বাব্দ পর্যন্ত সময়কাল কি নামে পরিচিত ছিল?
উঃ হোমারীয় যুগ।
প্রশ্ন: ইতিহাসের জনক বলা হয় কাকে?
উঃ গ্রীক ইতিহাসবেত্তা হেরোডোটাস।
প্রশ্ন: বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের কাকে জনক বলা হয়?
উঃ থুকিডাইডিস।
প্রশ্ন: পৃথিবীর মানচিত্র কারা প্রথম অঙ্কন করেন?
উঃ গ্রীক বিজ্ঞানীরা।
প্রশ্ন: কার শাসন আমলে গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয়?
উঃ রাজা ইফিটাস।
প্রশ্ন: কারা ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে স্বরবর্ণ যোগ করেছিলেন?
উঃ গ্রীকরা।
প্রশ্ন: গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয় কখন?
উঃ ৭৭৬ খ্রিষ্টপূর্ব।
প্রশ্ন: হেলেনিষ্টিক সভ্যতার উৎপত্তি ও বিকাশে কার ভূমিকা প্রধান?
উঃ ম্যাসিডোন অধিপতি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট।
প্রশ্ন: আলেকজান্ডারের শিক্ষাগুরু ছিলেন কে?
উঃ প্লেটোর শিষ্য বিখ্যাত দার্শনিক এরিষ্টটল।
প্রশ্ন: পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় কোনটি?
উঃ লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রশ্ন: লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় কে স্থাপন করেন?
উঃ গ্রীক দার্শনিক এরিষ্টটল।
প্রশ্ন: হেলেনিষ্টিক সভ্যতার বিলুপ্তি ঘটে কোন সময়?
উঃ খ্রিষ্ট্রপূর্ব ৩১ অব্দে।
প্রশ্ন: কোন সম্রাট খ্রিষ্টধর্মকে রোমের রাষ্ট্রধর্মের মর্যাদা দেন?
উঃ কনস্টানটাইন।
প্রশ্ন: রোমের প্রধান দেবতার নাম কি?
উঃ জুপিটাস।
প্রশ্ন: সর্বপ্রথম রোমান আইন সংকলন করা হয় কিসে?
উঃ ১২ টি বোঞ্জ পাতে।
প্রশ্ন: রোমান সভ্যতার পতন ঘটে কবে?
উঃ ৪৭৬ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রশ্ন: কার শাসন আমলে রোমে দাসত্ব প্রথার বিলুপ্তি ঘটে?
উঃ অগাষ্টাসের।
প্রশ্ন: ইসলামের আবির্ভাব ঘটে কোন সময়কালে?
উঃ সপ্তম শতাব্দিতে।
প্রশ্ন: আরাবাত শব্দের অর্থ কি?
উঃ বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি।
প্রশ্ন: ইসলামের সর্বপ্রথম ঘর কোনটি?
উঃ কাবা।
প্রশ্ন: কাবাগৃহে মোট কতটি দেব-দেবীর মূর্তি ছিল?
উঃ ৩৬০ টি।
প্রশ্ন: হুদাইবিয়া কিসের নাম?
উঃ একটি কূপের নাম।
প্রশ্ন: দারুল নদওয়া কি?
উঃ কুরাইশদের মন্ত্রনা গৃহ।
প্রশ্ন: ইসলামের ইতিহাসে আনসার নামে কারা অবহিত?
উঃ মদীনার স্বার্থ ত্যাগী মুসলমানদের।
প্রশ্ন: কবে থেকে হিজরী গনণা শুরু হয়?
উঃ ৬২২ সাল থেকে।
প্রশ্ন: কার সময় থেকে হিজরী সাল গনণা শুরু হয়?
উঃ হযরত ওমর (রা)।
প্রশ্ন: ইসলামের সর্বপ্রথম মসজিদ কোথায় নির্মিত হয়?
উঃ কুবায়।
প্রশ্ন: ইসলামের সর্বপ্রথম শিক্ষাকেন্দ্র কোনটি?
উঃ দারুল আরাকাম, মদীনা।
প্রশ্ন: দক্ষিন আমেরিকায় কোন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল?
উঃ ইনকা সভ্যতা।
প্রশ্ন: ইনকা সভ্যতার স্থপতি কে ছিলেন?
উঃ মানকো কাপেন।
প্রশ্ন: সর্বপ্রথম কারা জল সেচের পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলেন?
উঃ ইনকা রা।
প্রশ্ন: কত শতাব্দীতে ইনকা সভ্যতা ধ্বংস হয়?
উঃ ষোড়শ শতাব্দীতে।
প্রশ্ন: প্রাচীনতম সভ্যতাগুলো কি কি?
উঃ সিন্ধু সভ্যতা, মিসরীয় সভ্যতা, সুমেরীয় সভ্যতা, পারস্য সভ্যতা, ব্যাবিলনীয় সভ্যতা,রোমান সভ্যতা, ইজিয়ান সভ্যতা।
প্রশ্ন: বিশ্ব সভ্যতার কবে যাত্রা শুরু হয়?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ থেকে।
প্রশ্ন: পৃথিবীর প্রথম সভ্যতা বলা হয় কোন সভ্যতা কে?
উঃ মিশরীয় সভ্যতাকে।
প্রশ্ন: হোমো স্যাপিয়েন্স বা আধুনিক মানুষের উদ্ভব হয় কোন যুগে?
উঃ সেনোজোয়িক যুগে।
প্রশ্ন: আকৃতি ও প্রকৃতিগত দিক দিয়ে মানব জাতিকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উঃ চার ভাগে, (অষ্ট্রেলয়েড, মঙ্গলয়েড, নিগ্রোয়েড ও ককেশীয়)
প্রশ্ন: পাথর যুগ কয় ভাগে বিভক্ত ও কি কি?
উঃ দুই ভাগে, যথা- পুরোপলীয় যুগ, নবোপলীয় যুগ।
প্রশ্ন: প্রচীন মিশরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল?
উঃ নীলনদ।
প্রশ্ন: মিশরে কোন সভ্যতার সূচনা ঘঠে?
উঃ নগর সভ্যতা।
প্রশ্ন: প্রথম পর্যায়ে মিশরীয় লিপি কি ছিল?
উঃ চিত্র ভিত্তিক।
প্রশ্ন: ফারাও খুফুর পিরামিডের উচ্চতা কত?
উঃ প্রায় চার’শ ফুট।
প্রশ্ন: প্রাচীন মিশরীয়দের মতে পাপ-পুণ্যের বিচার কে করবে?
উঃ ওসিরিস।
প্রশ্ন: হায়ারোগ্লিফিক কি?
উঃ মিশরীয় লিপি।
প্রশ্ন: মেসোপটেমীর সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উঃ টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরাঞ্চলে।
প্রশ্ন: সুমেরীয়, ব্যাবিলনীয়, আশেরীয়, ও ক্যালডীয় সভ্যতা কোন সভ্যাতার অন্তভুক্ত?
উঃ মেসোপটেমীয় সভ্যতা।
প্রশ্ন: মেসোপটিমীয়ার সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতাটি গড়ে তুলেছিল কারা?
উঃ সুমেরীয়গণ।
প্রশ্ন: পাটিগণিতের গুন পদ্ধতি কারা আবিষ্কার করে?
উঃ মেসোপটেমীয়রা।
প্রশ্ন: সুমেরীয় সভ্যতার ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় নেতাদের উপাধি কি ছিল?
উঃ পাতেজী।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয় সভ্যতার স্থপতি কে ছিলেন?
উঃ হাম্মুরাবি।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয় সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উঃ মেসোপটেমিয়ায়।
প্রশ্ন: নতুন ব্যবিলনীয় সভ্যতা কে গড়ে তুলেছিলেন?
উঃ নেবুচাদ নেজার।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয় শূন্যেদান কে তৈরী করেন?
উঃ নেবুচাদ নেজার।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীদের প্রধান দেবতার নাম কি?
উঃ মারডক।
প্রশ্ন: ব্যবিলনীয়দের লিখন পদ্ধতির নাম কি?
উঃ কিউনিফর্ম।
প্রশ্ন: হাম্মুরাবি কোন সভ্যতার আইনবিদ ছিলেন?
উঃ ব্যবলনীয় সভ্যতার।
প্রশ্ন: আশেরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল?
উঃ টাইগ্রিস।
প্রশ্ন: কারা প্রথম বৃত্তকে ৩৬০ ডিগ্রীতে ভাগ করে?
উঃ আশেরীয়গণ।
প্রশ্ন: কারা প্রথম অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ ভাগ করেছিলেন?
উঃ আশেরীয়গণ।
প্রশ্ন: কারা সর্বপ্রথম লোহার অস্ত্র তৈরী করে যুদ্ধে ব্যবহার করে?
উঃ আশেরীয়গণ।
প্রশ্ন: আশেরীয়দের সূর্য দেবতার নাম কি?
উঃ শামস।
প্রশ্ন: কত খিষ্ট্রপূর্বে আশেরীয়দের সভ্যতা ধ্বংশ হয়?
উঃ ৬১২ খ্রিষ্টপূর্বে।
প্রশ্ন: কিভাবে আশেরীয় সভ্যতা ধ্বংশ হয়?
উঃ প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর আক্রমনের মুখে।
প্রশ্ন: ক্যালডীয় সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন কে?
উঃ সম্রাট নেবুচাদ নেজার।
প্রশ্ন: ক্যালডীয় প্রধান দেবতার নাম কি?
উঃ জুপিটার।
প্রশ্ন: কোন সভ্যতার লোকেরা আকাশের গ্রহকে দেবতা মনে করত?
উঃ ক্যালডীয়রা।
প্রশ্ন: কারা প্রথমে সপ্তাহকে সাত দিনে বিভক্ত করেন?
উঃ ক্যালডীয়রা।
প্রশ্ন: কারা প্রথম বছরের দৈর্ঘ্য বের করেন?
উঃ ক্যালডীয়রা।
প্রশ্ন: ক্যালডীয়রা জ্যোতিবিজ্ঞানীগণ কয়টি নক্ষত্র পুঞ্জের সন্ধান পান?
উঃ ১২ টি।
প্রশ্ন: ক্যালডীয় সভ্যতার পতন ঘটেছিল কিভাবে?
উঃ পারস্য আক্রমনের ফলে।
প্রশ্ন: লৌহার ব্যবহার কারা শুরু করে?
উঃ হিট্রইটরা।
প্রশ্ন: এশিয়ার মাইনরে লৌহযুগের সূত্রপাত ঘঠে কবে?
উঃ খিষ্ট্রপূর্বে ১২০০ অব্দে।
প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন কত খিষ্ট্রাব্দে আবিষ্কৃত হয়?
উঃ ১৯২১ খিষ্ট্রাব্দে।
প্রশ্ন: মোহেনজোদারো ও হরপ্পা শহর দুটি কবে আবিষ্কৃত হয়?
উঃ ১৯২১-২২ সালে।
প্রশ্ন: কারা সিন্ধু সভ্যতা গড়ে তুলেছিলেন?
উঃ দ্রাবিড়বা।
প্রশ্ন: মোহেনজোদারো ও হরপ্পা কোন সভ্যতায় অবস্থিত?
উঃ সিন্ধু সভ্যতায়।
প্রশ্ন: সিন্ধু সভ্যতা কখন পতন ঘটে?
উঃ ১৭৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে।
প্রশ্ন: প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে সিন্ধু সভ্যতা পতনের কারণ কি?
উঃ প্রলয়ঙ্করী বন্যা।
প্রশ্ন: সিন্ধুদের তীরে প্রথম মাটি খুঁড়ে প্রথম কোন শহরটি খোঁজ পাওয়া যায়?
উঃ হরপ্পা নগরী।
প্রশ্ন: ভারতীয় সভ্যতাটি সিন্ধু সভ্যতা নামে পরিচিত কেন?
উঃ সিন্ধু নদের তীরে গড়ে উঠেছে বলে।
প্রশ্ন: মূল সিন্ধু নদের তীরে কত এলাকা জুড়ে মহেঞ্জোদারো নগরী গড়ে উঠেছিল?
উঃ এক মাইল।
প্রশ্ন: মহেনজোদারো পাকিস্তানের কোন জেলায় অবস্থিত?
উঃ লারকানা জেলায়।
প্রশ্ন: প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের শ্রেষ্ঠতম পরিচয় কি?
উঃ নাবিক ও জাহাজ নির্মাতা হিসেবে।
প্রশ্ন: সভ্যতার ইতিহাসে ফিনিশীয়দের সবচেয়ে বড় অবদান কি?
উঃ বর্ণমালার উদ্ভাবন।
প্রশ্ন: কারা ফিনিশীয়দের উদ্ভাবিত বর্ণমালার সাথে স্বরবর্ণ যোগ করে বর্ণমালাকে সম্পূর্ণ করেন?
উঃ গ্রীকরা।
প্রশ্ন: ইউরোপীরা কাদের কাছ থেকে কলম, কালি ও কাগজের ব্যবহার শিখে?
উঃ ফিনিশীয়।
প্রশ্ন: কত খ্রিষ্টপূর্বে পারস্য সম্রাজ্য গড়ে উঠে?
উঃ ৬০০ খ্রিষ্ট্রপূর্ব।
প্রশ্ন: গ্রীক বীর আলেকজান্ডার কবে পারস্য সম্রাজ্য অধিকার করেন?
উঃ ৩৩০ খ্রিষ্টপূর্বে।
প্রশ্ন: পারস্য সাম্রাজ্যের অপর নাম কি?
উঃ একমেনিড সাম্রাজ্য।
প্রশ্ন: কে পারসীয় দিনপুঞ্জী তৈরী করেন?
উঃ দারিয়ুস।
প্রশ্ন: পারস্য স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন কোনটি?
উঃ কাইরাসের সমাধি।
প্রশ্ন: পারস্য ইতিহাসের সবচেয়ে সফল শাসক কে?
উঃ দানিয়ুব।
প্রশ্ন: পারসীয়রা লিপি লিখনে কয়টি কিউনিফর্ম চিহ্ন ব্যবহার করত?
উঃ ৩৯ টি।
প্রশ্ন: পারস্য সভ্যতার লিখন পদ্ধতিতে কয়টি ভাষার প্রচলন ছিল?
উঃ ২ টি।
প্রশ্ন: কারা ১২ মাসে ১ বছর ও ৩০ দিনে ১ মাস গণনার রীতি প্রবর্তন করেন?
উঃ পারসীয়রা।
প্রশ্ন: হিব্রুদের আদি বাস কোথায় ছিল?
উঃ আরব মরুভূমিতে।
প্রশ্ন: ঈশ্বরের আরাধনার কথা প্রথম প্রচার করেন কারা?
উঃ হিব্রুরা।
প্রশ্ন: হিব্রু বিশ্বাস কোন ধর্মের ভিত্তি তৈরী করেছিল?
উঃ খিষ্ট্রান ধর্মের।
প্রশ্ন: বর্তমান ইসরাইলের অধিবাসীরা কাদের বংশধর ছিলেন?
উঃ হিব্রুদের।
প্রশ্ন: হিব্রু প্রথম ধর্মীয় নেতা কে ছিলেন? ?
উঃ সোমটিক।
প্রশ্ন: চীনের নগর সভ্যতা গড়ে উঠেছিল কখন?
উঃ প্রায় চার হাজার বছর আগে।
প্রশ্ন: চৈনিক সভ্যতা কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উঃ হোয়াংহো, ইয়াংসিকিয়াং ও দক্ষিন চিনে।
প্রশ্ন: চৌ রাজাদের আধিপত্য চীনে কত বছর টিকেছিল?
উঃ ৮৭৩ বছর।
প্রশ্ন: চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী দাশর্নিক কে ছিলেন?
উঃ কনফুসিয়াস।
প্রশ্ন: চীনে শাং যুগ কবে শুরু হয়ে ছিল?
উঃ ১১২২ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রশ্ন: কোন নদীর তীরে শাং রাজারা সভ্যতা গড়ে তুলে?
উঃ হোয়াংহো।
প্রশ্ন: শাঙ যুগে কিসের জিনিস ব্যবহ্রত হত?
উঃ ব্রোঞ্জের।
প্রশ্ন: চীনা জনগোষ্ঠী মূলত কোন গোষ্ঠীর বংশোভূত?
উঃ মঙ্গোলীয়।
প্রশ্ন: ইজিয়ান সভ্যতা উঠেকোন অঞ্চলকে নিয়ে?
উঃ ইজিয়ন সাগরের তীরবর্তী পূর্ব বলকান অঞ্চল।
প্রশ্ন: ইজিয়ান সভ্যতার বিকাশ হয় কোন সময়কালে?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ অব্দে।
প্রশ্ন: ইজিয়ান সভ্যতার তথ্য কোথা থেকে পাওয়া যায়?
উঃ গ্রীক কবি হোমারের ইলিয়ড ও ওডেসী কাব্যে।
প্রশ্ন: ট্রয়, মাইসেনীয়, টিরিনস অঞ্চলের নগরীর ধ্বংসাবশেষ কে আবিস্কার করেন?
উঃ জার্মান পূরাতাত্ত্বিক হাইনরিখ শ্লিম্যান।
প্রশ্ন: ইউরোপের কোন অঞ্চলের মানুয়েরা প্রথম ধাতুর যুগে প্রবেশ করে?
উঃ পূর্ব বলকান অঞ্চলের মানুষ।
প্রশ্ন: কত খিষ্ট্রাব্দে ইজিয়ান সভ্যতার পতন ঘঠে?
উঃ ১২০০ খিষ্টপূর্বাব্দে।
প্রশ্ন: গ্রীক ও অগ্রীক সংস্কৃতির মিশ্রণে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়াকে কেন্দ্র করে যে নতুন সংস্কৃতির জন্ম হয় তার নাম কি?
উঃ হেলেনিষ্টিক সংস্কৃতি।
প্রশ্ন: গ্রীকের ইতিহাসে ১১০০ থেকে ৭৫০ খিষ্ট্রপূর্বাব্দ পর্যন্ত সময়কাল কি নামে পরিচিত ছিল?
উঃ হোমারীয় যুগ।
প্রশ্ন: ইতিহাসের জনক বলা হয় কাকে?
উঃ গ্রীক ইতিহাসবেত্তা হেরোডোটাস।
প্রশ্ন: বৈজ্ঞানিক ইতিহাসের কাকে জনক বলা হয়?
উঃ থুকিডাইডিস।
প্রশ্ন: পৃথিবীর মানচিত্র কারা প্রথম অঙ্কন করেন?
উঃ গ্রীক বিজ্ঞানীরা।
প্রশ্ন: কার শাসন আমলে গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয়?
উঃ রাজা ইফিটাস।
প্রশ্ন: কারা ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে স্বরবর্ণ যোগ করেছিলেন?
উঃ গ্রীকরা।
প্রশ্ন: গ্রীসে অলিম্পিকের যাত্রা শুরু হয় কখন?
উঃ ৭৭৬ খ্রিষ্টপূর্ব।
প্রশ্ন: হেলেনিষ্টিক সভ্যতার উৎপত্তি ও বিকাশে কার ভূমিকা প্রধান?
উঃ ম্যাসিডোন অধিপতি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট।
প্রশ্ন: আলেকজান্ডারের শিক্ষাগুরু ছিলেন কে?
উঃ প্লেটোর শিষ্য বিখ্যাত দার্শনিক এরিষ্টটল।
প্রশ্ন: পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় কোনটি?
উঃ লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রশ্ন: লাইসিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় কে স্থাপন করেন?
উঃ গ্রীক দার্শনিক এরিষ্টটল।
প্রশ্ন: হেলেনিষ্টিক সভ্যতার বিলুপ্তি ঘটে কোন সময়?
উঃ খ্রিষ্ট্রপূর্ব ৩১ অব্দে।
প্রশ্ন: কোন সম্রাট খ্রিষ্টধর্মকে রোমের রাষ্ট্রধর্মের মর্যাদা দেন?
উঃ কনস্টানটাইন।
প্রশ্ন: রোমের প্রধান দেবতার নাম কি?
উঃ জুপিটাস।
প্রশ্ন: সর্বপ্রথম রোমান আইন সংকলন করা হয় কিসে?
উঃ ১২ টি বোঞ্জ পাতে।
প্রশ্ন: রোমান সভ্যতার পতন ঘটে কবে?
উঃ ৪৭৬ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রশ্ন: কার শাসন আমলে রোমে দাসত্ব প্রথার বিলুপ্তি ঘটে?
উঃ অগাষ্টাসের।
প্রশ্ন: ইসলামের আবির্ভাব ঘটে কোন সময়কালে?
উঃ সপ্তম শতাব্দিতে।
প্রশ্ন: আরাবাত শব্দের অর্থ কি?
উঃ বৃক্ষলতাহীন মরুভূমি।
প্রশ্ন: ইসলামের সর্বপ্রথম ঘর কোনটি?
উঃ কাবা।
প্রশ্ন: কাবাগৃহে মোট কতটি দেব-দেবীর মূর্তি ছিল?
উঃ ৩৬০ টি।
প্রশ্ন: হুদাইবিয়া কিসের নাম?
উঃ একটি কূপের নাম।
প্রশ্ন: দারুল নদওয়া কি?
উঃ কুরাইশদের মন্ত্রনা গৃহ।
প্রশ্ন: ইসলামের ইতিহাসে আনসার নামে কারা অবহিত?
উঃ মদীনার স্বার্থ ত্যাগী মুসলমানদের।
প্রশ্ন: কবে থেকে হিজরী গনণা শুরু হয়?
উঃ ৬২২ সাল থেকে।
প্রশ্ন: কার সময় থেকে হিজরী সাল গনণা শুরু হয়?
উঃ হযরত ওমর (রা)।
প্রশ্ন: ইসলামের সর্বপ্রথম মসজিদ কোথায় নির্মিত হয়?
উঃ কুবায়।
প্রশ্ন: ইসলামের সর্বপ্রথম শিক্ষাকেন্দ্র কোনটি?
উঃ দারুল আরাকাম, মদীনা।
প্রশ্ন: দক্ষিন আমেরিকায় কোন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল?
উঃ ইনকা সভ্যতা।
প্রশ্ন: ইনকা সভ্যতার স্থপতি কে ছিলেন?
উঃ মানকো কাপেন।
প্রশ্ন: সর্বপ্রথম কারা জল সেচের পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলেন?
উঃ ইনকা রা।
প্রশ্ন: কত শতাব্দীতে ইনকা সভ্যতা ধ্বংস হয়?
উঃ ষোড়শ শতাব্দীতে।
No comments:
Post a Comment